Posts

Featured post

বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস কোনগুলো?

Image
একবিংশ শতাব্দী অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার মানুষের জীবনযাত্রাকে এত বেশি সহজ করে দিয়েছে যে এখন আর মানুষকে কাজ করার জন্য অফিসের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াতে হয় না। কারণ এখন ঘরে বসে বেশিরভাগ অফিশিয়াল কাজ করা সম্ভব হয় রিমোট জব-এর মাধ্যমে। যদিও বহির্বিশ্বে ‘রিমোট জব’ শব্দটির সাথে অনেকের আগে থেকে পরিচয় রয়েছে, কিন্তু আমাদের দেশে ‘রিমোট জব’  শব্দটি অনেকের কাছে নতুন।  এই দেশে ‘রিমোট জব’  শব্দটি নতুন বলে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই। কারণ এখানে অ্যাভেলেবল ইন্টারনেট নেই। সেই সাথে ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্ক-এর অবস্থা যাচ্ছেতাই। এখনো প্রত্যন্ত অঞ্চলে ঠিকমত থ্রিজি নেটওয়ার্কের দেখা মেলে না।   কিন্তু এতসব বাধা সত্ত্বেও কিছু কিছু বাংলাদেশি তরুণ রিমোট জব শব্দটির সাথে নিজেদের পরিচয় ঘটাচ্ছে, এবং একই সাথে এর সর্বোচ্চ সুবিধা গ্রহন করা শুরু করেছে। এই তরুণদেরকে আমরা চিনি ফ্রিল্যান্সার নামে। এই তরুণেরা যে প্লাটফর্ম ব্যবহার করে রিমোট জব করে, সেই প্লাটফর্মকে বলা হয় মার্কেটপ্লেস। আজকে আমরা জানব মার্কেটপ্লেস কী এবং বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেসগুলো সম্পর্কে। চলুন শুরু করা যাক। মার্কেটপ্লেস কী? ফ্রিল্যান্স মার

যেভাবে প্রিমিয়াম কোর্সগুলো ফ্রি-তে ডাউনলোড করতে পারবেন

Image
Disclaimer: আমার এই পোস্ট মোটেও পাইরেসিকে উৎসাহ দেওয়ার উদ্দ্যেশে নয়। আপনারা যারা প্রিমিয়াম কোর্স অ্যাফোর্ড করতে পারেন, তাদের এই পোস্ট পড়ার দরকার নেই। আমার পোস্টের টার্গেট হচ্ছে যারা স্টুটেন্ড, প্রিমিয়াম কোর্স এক্সেস করার সামর্থ্য নেই তাদের। আমি নিজেও ব্যক্তিগতভাবে অনেক প্রিমিয়াক কোর্স ক্রয় করি। আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের সম্মান করবেন এমন প্রত্যাশা রইলো।    অনেকে আমরা বিভিন্ন টিউটোরিয়াল দেখি ইউটিউব থেকে। বিশেষ করে সাধারণ কাজের জন্য, যেমন- মাইক্রোসফট এক্সেল, গুগল শীট, মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, অ্যাডোব ফটোশপ, গুগল ডক্স, প্রোডাক্টিভিটি-অ্যাপস ইত্যাদির। কিন্তু সমস্যা হয়, ইউটিউবে টিউটোরিয়ালগুলো বেশিরভাগ সচরাচর টাইম কনজিউমিং, আগোছালো। অনেক সময় সবকিছু কাভার করেনা। শুরুতে একটু ভাল করে দেখায়, এরপর মাঝে আবার কিছু বাদ দেয়, আবার শেষে একটু দেখায়।   আমি ব্যক্তিগতভাবে এভাবে শেখা পছন্দ করিনা। কারণ আমি লিংকড-ইন, স্কিল শেয়ার কিংবা ইউডেমি-তে আপলোড করা  কিছু গোছানো কোর্স পেয়েছিলাম। আমার কাছে এগুলো অনেক গোছানো, মূল্যবান, টু-দি-পয়েন্টে বলে মনে হয়।  আপনি যদি এই প্রিমিয়াম কোর্সগুলো একবার দেখেন, তাহলে

গ্রাফিক্স কার্ড-এর আসলে কাজ কী?

Image
গ্রাফিক্স কার্ড নিয়ে আমাদের মনে অনেক সংশয় আছে। বিশেষ করে যারা নতুন কম্পিউটার বিল্ড করতে চিন্তাভাবনা শুরু করি, তাদের কাছে এই বিষয়টি একেবারেই ঘোলাটে মনে হয়। গ্রাফিক্স কার্ড কম্পিউটারের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই গ্রাফিক্স কার্ড এবং সিপিইউ দুই মিলে কম্পিউটারের কাজের গতি বাড়িয়ে তোলে।  আমাদের আজকের পোস্ট একেবারে নতুনদের উদ্দ্যেশে লেখা। যারা গ্রাফিক্স কার্ড সম্পর্কে জানার চেষ্টা শুরু করেছেন, কিন্তু ভালোভাবে এখনও বুঝে উঠতে পারেননি তাদের জন্য আজকের আয়োজন।   অনেক সময় আমাদের মনে হয়, আচ্ছা আমরা যদি শুধু সিপিইউ কিনে গ্রাফিক্স কার্ড না কিনি তাহলে কেমন হয়, এতে কি আসলে পারফর্ম্যান্স ড্রপ করে?  এই পোস্টে আমরা জানব গ্রাফিক্স কার্ড কী, কেন গ্রাফিক্স কার্ড ব্যবহার করা উচিত, গ্রাফিক্স কার্ড ব্যবহার না করলে আমাদের কি সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় এ সকল বিষয় নিয়ে। চলুন শুরু করা যাক। গ্রাফিক্স কার্ড কী?  গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট (জিপিইউ)-কে বলা হয়ে থাকে গ্রাফিক্স কার্ড বা ভিডিয়ো কার্ড। এটি একটি স্পেশাল ইলেকট্রনিক সার্কিট যা ছবি, ভিডিয়ো, অ্যানিমেশন ইত্যাদির ক্রিয়েশন এবং রেন্ডারিং-কে দ্রুত গতিতে সম্পাদন করে। এই জিপিই

যেভাবে চিনবেন আন-অফিশিয়াল ফোন

Image
সরকার ফোন বিক্রি থেকে প্রচুর পরিমান রাজস্ব হারানোর কারণে দেশে থাকা অবৈধ বা আন-অফিশিয়াল ফোন বন্ধ করার জো র প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। জানা যায় আগামীতে আন-অফিশিয়াল ফোনগুলো কোন ধরণের দেশি মোবাইল অপারেটর নেটওয়ার্ক এর সঙ্গে সংযুক্ত হতে পারবে না। এখন প্রশ্ন হচ্ছে- আপনি কীভাবে বুঝবেন আপনার ফোন অফিশিয়াল নাকি আন-অফিশিয়াল? তার আগে জেনে নেয়া যাক অফিশিয়াল/আন-অফিশিয়াল ফোন বলতে কী বোঝায়! অফিশিয়াল ফোন কী? | What is an Official Phone?  একটি ফোন ম্যানুফেকচারিং দেশ থেকে নিয়ে এসে অন্য দেশে বিক্রি করতে হলে, যে দেশে বিক্রি করা হবে সে  দেশের সরকারের কাছ থেকে সেই ফোন বিক্রির অনুমোদন নিতে হয়। যাতে করে সরকার প্রতিটি ফোনের বিক্রির জন্য ট্যাক্স নিতে পারে।  যারা এই নিয়ম মেনে সরকারকে ট্যাক্স দিয়ে ফোন বিক্রি করে সেই ফোনগুলোকে বলা হয় অফিশিয়াল ফোন। অর্থাৎ যে সকল ফোন থেকে সরকার ট্যাক্স পেয়েছে সেই ফোন গুলো বৈধভাবে বিক্রির জন্য উপযুক্ত।  আন অফিশিয়াল ফোন কী? | What is an Un-official Phone?  অবৈধ ভাবে বা সরকারকে ট্যাক্স না দিয়ে যে সকল ফোন বিক্রি করা হয়, সে সব ফোনকে আন-অফিশিয়াল ফোন বলা হয়ে থাকে। এই আন-অফিশিয়াল ফোনগুলোতে কোন প্রকা

সুপার অ্যাপ: একের ভিতর সব

Image
‘একের ভেতর সব’ নামের গাইড নিশ্চয়ই ছোটবেলায় পড়ে এসেছেন। যেখানে এক মলাটে সব বই-এর সমাধান দেওয়া থাকে। সুপারশপ তো আমাদের কাছে আর অপরিচিত কিছু নয়। যেখানে প্রায় সব ধরণের প্রয়োজনীয় জিনিস পাওয়া যায়। সুপার শপের বিশেষ সুবিধে হলো ভিন্ন ভিন্ন পন্যের জন্য ভিন্ন ভিন্ন দোকানে ঘুরে বেড়াতে হয় না।  আমাদের ফোনের র‍্যাম, রম বৃদ্ধির ফলে এখন প্রচুর পরিমাণে অ্যাপ ইনস্টল করে রাখা যায়। বিষয়টা এমন হয়ে গিয়েছে যে অ্যাপের ভিড়ে প্রয়োজনীয় অ্যাপ খুঁজে বের করতে অনেক সময় বিরক্তি লাগে।  কেমন হতো যদি প্রয়োজনীয় কাজ গুলো একটি অ্যাপ থেকেই করে ফেলা যেত বার বার ভিন্ন ভিন্ন অ্যাপ ওপেন না করে? হ্যাঁ, এমন ধারণা নিয়ে অনেক আগেই কাজ শুরু করে বেশ সফল হয়েছে বিশ্বের নানান অ্যাপ নির্মাতা কোম্পানি। এই একটি অ্যাপ থেকে যাবতীয় গুরুত্বপূর্ন কাজ করে ফেলা যায়। যার নাম দিয়েছে সুপার অ্যাপ।  আজকে আমরা কথা বলব এই সুপার অ্যাপ নিয়ে। জানাব এর বিস্তারিত।  সুপার অ্যাপ কী?  একটি অ্যাপ-এর মাধ্যমে ইউজারের নিত্যনৈমিত্য সব ধরনের চাহিদাকে একত্র করে সমাধানের উদ্দ্যেশে যে অ্যাপভিত্তিক ইকোসিস্টেম তৈরি করা হয় তা-ই সুপার অ্যাপ নামে পরিচিত। যেরকমভাবে সুপারশপে সব

কীভাবে সার্চ ইঞ্জিন র‍্যাংক নির্ধারণ করে?

Image
সার্চ ইঞ্জিনগুলোকে প্রতিনিয়ত র‍্যাংক নির্ধারণের চ্যালেঞ্জে পড়তে হয়। গড়ে প্রতি মিনিটে ১৭৫টি নতুন ওয়েবসাইট ক্রিয়েট করা হয়। এই সকল ওয়েবসাইটে প্রতিদিন নতুন নতুন ইনফরমেশন সংযুক্ত হচ্ছে। এত সকল ওয়েবসাইট, ওয়েবপেইজ-এর মধ্য থেকে সঠিক পেইজ নির্বাচন করে সার্চ-এর উপযুক্ত সমাধান বের করা খুব সহজ নয় নিশ্চই। ইন্টারনেট দুনিয়ায় প্রায় ৯০ শতাংশেরও বেশি সার্চ গুগল-এ হয় বিধায় সবার প্রধান আকর্ষণ গুগল। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বলতে সাধারণভাবে গুগল-এর জন্য অপটিমাইজেশন’কে নির্দেশ করে।  তাই আমাদের আজকের আলোচনায় সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে গুগল প্রাধান্য পাবে।  সার্চ ইঞ্জিন র‍্যাংকিং বলতে বোঝায় ইউজারের করা সার্চের বিপরীতে সবচেয়ে যোগ্য উত্তর খুঁজে বের করে গুগলের পেইজগুলো সাজানোর প্রক্রিয়াকে। গুগল এই ধরণের সার্চ রেজাল্ট নির্ধারণ করার জন্য তাদের নিজস্ব অ্যালগরিদম ব্যবহার করে।  সময়ে সময়ে গুগল তাদের অ্যালগরিদম পরিবর্তন করে যেন আরও ভালো সার্চ রেজাল্ট সবার সামনে উপস্থাপন করতে পারে। অ্যালগরিদমে পরিবর্তন কিছু হয় ছোট আকারে আবার কিছু পরিবর্তন হয় বড় আকারে যেগুলোকে ব্রড/কোর আপডেট বলে থাকে। মজের এই লিংক-এ গেলে গুগল অ্যালগরিদম-এর সর্ব